বুসানে মেহজাবীন যেন এক খণ্ড বাংলাদেশ!

বুসানে মেহজাবীন যেন এক খণ্ড বাংলাদেশ!

বিশ্বখ্যাত টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ফুলের সৌরভ ছড়িয়ে এবার দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে লাল-সবুজের পতাকা এঁকে দিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের লাল গালিচায় সবুজ শাড়িতে মেহজাবীন যেন এক খণ্ড বাংলাদেশ!

মাকসুদ হোসেন পরিচালিত এবং মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত ‘সাবা’ এখন ২৯তম বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ‘অ্যা উইন্ডো অন এশিয়ান সিনেমা’ বিভাগে প্রদর্শিত হচ্ছে।

গত ৪ অক্টোবর স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে সিজিভি সেন্টাম সিটি থ্রি’তে ‘সাবা’র প্রদর্শনী হয়েছে। এরপর ৬ অক্টোবর স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টা ৩০ মিনিট) লট্টে সিনেমা সেন্টাম সিটি সেভেনে আবারো দেখানো হয় ছবিটি। সেখানেও মিলেছে মুহুর্মুহু করতালি। উপস্থিত দর্শকদের সামনে এদিন ছবিটি সম্পর্কে নির্মাতা-অভিনেত্রী কথা বলেছেন প্রাণখুলে।

সবশেষে ৯ অক্টোবর দুপুর ২টায় লট্টে সিনেমা সেন্টাম সিটি এইটে দর্শকরা আরেকবার উপভোগ করবেন ‘সাবা’।

বুসানে অংশ নিয়ে মেহজাবীন চৌধুরী কতোটা মুগ্ধ, সেটির প্রতিচ্ছবি মিলেছে তার সোশ্যাল হ্যান্ডেলের মাধ্যমে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সিনেমা এখানে প্রদর্শন করতে পারা অনেক বড় সম্মানের বিষয়। ছবিটি দেখে এখানকার মানুষের প্রতিক্রিয়ায় আমি মুগ্ধ।’

২০২২ সালে বুসানের এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেটে স্থান পায় ‘সাবা’। ৪৯তম টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ডিসকোভারি প্রোগ্রামে নির্বাচিত হয় ছবিটি। টরন্টোর স্কটিয়াব্যাংকে গত ৭ সেপ্টেম্বর এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এর আগেই সাংবাদিকদের জন্য ছিল একটি প্রদর্শনী। একই ভেন্যুতে ৯ সেপ্টেম্বর ও ১৪ সেপ্টেম্বর এই সিনেমার আরো দুটি টিকিট প্রদর্শনী হয়েছে। সবকটি’তে অংশ নিয়েছেন মেহজাবীন, ছবিটির অভিনেতা মোস্তফা মনওয়ার ও পরিচালক মাকসুদ হোসেন।