বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নিতে ব্লিঙ্কেনকে ২২ সিনেটরের চিঠি

বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের কাছে চিঠি লিখেছেন দেশটির ২২ আইনপ্রণেতা। ওই চিঠিতে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তারা।  

শুক্রবার (০২ আগস্ট) লেখা ওই চিঠিতে তারা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আনে। মার্কিন ডেমোক্রেট সিনেটর এডওয়ার্ড জে মারকি, প্রতিনিধি জিম ম্যাকগভর্ন ও বিল কিটিং এই চিঠির উদ্যোক্তা। সিনেটর এডওয়ার্ড জে মারকির নিজস্ব ওয়েবসাইটে চিঠিটি প্রকাশ করা হয়েছে। 


ব্লিঙ্কেনের কাছে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ সরকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করে এমন পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। যার মধ্যে রয়েছে জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন, শ্রম নীতিমালার উন্নয়নে ব্যর্থ এবং অতি সম্প্রতি বন্দুক, টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করে সহিংসভাবে বিক্ষোভ দমন ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। 

চিঠিতে আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত্তি গণতান্ত্রিক নীতিমালা সমুন্নত রাখতে আপনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরকে নেতৃত্ব দেবেন।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই সব সহিংসতার নিন্দা করতে হবে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মতো সমালোচনামূলক নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং বাংলাদেশি জনগণের বিরুদ্ধে উপরিউক্ত অপব্যবহারের জন্য জড়িত সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহি করতে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

চিঠিতে স্বাক্ষরকারী ২২ আইনপ্রণেতাদের মধ্যে রয়েছে- সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন, সিনেটর ডিক ডারবিন, সিনেটর টিম কেইন, সিনেটর টামি বল্ডউইন, সিনেটর জেফ মার্কলে, সিনেটর ক্রিস মারফি এবং সেথ মল্টন, লরি ট্রাহান, জো উইলসন, দিনা টাইটাস, গ্রেস মেং, গেরি কনলি, গাবে আমো, আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজ, ইলহান ওমর, নাইডিয়া ভেলাজকুয়েজ, ড্যান কিলডি, বারবারা লি ও জেমস ময়লান।

ধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তারা।  

শুক্রবার (০২ আগস্ট) লেখা ওই চিঠিতে তারা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আনে। মার্কিন ডেমোক্রেট সিনেটর এডওয়ার্ড জে মারকি, প্রতিনিধি জিম ম্যাকগভর্ন ও বিল কিটিং এই চিঠির উদ্যোক্তা। সিনেটর এডওয়ার্ড জে মারকির নিজস্ব ওয়েবসাইটে চিঠিটি প্রকাশ করা হয়েছে। 


ব্লিঙ্কেনের কাছে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ সরকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করে এমন পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। যার মধ্যে রয়েছে জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন, শ্রম নীতিমালার উন্নয়নে ব্যর্থ এবং অতি সম্প্রতি বন্দুক, টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করে সহিংসভাবে বিক্ষোভ দমন ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ। 

চিঠিতে আইনপ্রণেতারা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত্তি গণতান্ত্রিক নীতিমালা সমুন্নত রাখতে আপনি (মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরকে নেতৃত্ব দেবেন।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই সব সহিংসতার নিন্দা করতে হবে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মতো সমালোচনামূলক নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং বাংলাদেশি জনগণের বিরুদ্ধে উপরিউক্ত অপব্যবহারের জন্য জড়িত সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহি করতে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

চিঠিতে স্বাক্ষরকারী ২২ আইনপ্রণেতাদের মধ্যে রয়েছে- সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন, সিনেটর ডিক ডারবিন, সিনেটর টিম কেইন, সিনেটর টামি বল্ডউইন, সিনেটর জেফ মার্কলে, সিনেটর ক্রিস মারফি এবং সেথ মল্টন, লরি ট্রাহান, জো উইলসন, দিনা টাইটাস, গ্রেস মেং, গেরি কনলি, গাবে আমো, আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজ, ইলহান ওমর, নাইডিয়া ভেলাজকুয়েজ, ড্যান কিলডি, বারবারা লি ও জেমস ময়লান।